দির্ঘদিন ধরে দেশে নেট ছিলো, ইন্টারনেট বন্ধ হওয়ার ৫ দিন পর WiFi চলু হয় আর ১০ দিন বন্ধ থাকার পর অবশেষে মোবাইল ডাটা চালু হয়.! নেট চালু হওয়ার পরের সের আগের মত নেটের স্পিড পাওয়া যাচ্ছে না। WiFi এ একটু নেট চলেও মোবাইল ডাটা তে না চলেই বলা যায়। তাই এই সমস্যার সমাধান এর জন্য নতুন একটি Config নিয়ে এসেছি যাদিয়ে একদম ফুল স্পিড পাওয়া যাবে তো প্রথমে Play Store থেকে অ্যাপ টি ডাউনলোড করুন তার পর এই Config টি ডাউনলোড করুন তার পর অ্যাপ টি ওপেন করে এখানে ক্লিক করুন তার পর Open Config তে ক্লিক করে ফাইল টি অ্যাড করে নিন.! কাজ শেষ এখন Connect ক্লিক Config কান্টে করে নিন আর দেখেন আগে আরো ভালো স্পিড পাচ্ছেন। Config এর সম্পন্ন ক্রেডিট @trickbuzz09 Telegram Group এর.! The post যাদের ফোনে মোবাইল ডাটা বা WiFi চলছে না বা স্পিড কম তাড়া তাড়া স্পিড বাড়িয়ে নিন.! appeared first on Trickbd.com . from Trickbd.com https://ift.tt/1v5LTWq via IFTTT
Posts
আসসালামুয়ালাইকুম, বন্ধুরা দেশের চলমান পরিস্থিতি সার্বিক বিবেচনায় এবং সরকারবিরোধী পোস্ট করার কারণে ফেসবুক বাংলাদেশে বন্ধ আছে এ কথা তো আমরা সবাই জানি? আর ফেসবুক বন্ধ থাকার কারণে অনেকেই বিভিন্ন পন্থা অবলম্বন করে ফেসবুক চালানোর চেষ্টা করছেন। বিশেষ করে ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক অর্থাৎ ভিপিএন ব্যবহার করে বেশিরভাগ মানুষই ফেসবুক ব্যবহার করছেন। তবে ভিপিএন ব্যবহার করে ফেসবুক চালানো মোটেও ঠিক নয় এতে করে আইডির ক্ষতি হতে পারে পাশাপাশি আপনার প্রাইভেসিও নষ্ট হতে পারে। আর তাই এবার আমরা চেষ্টা করছি বাংলাদেশের ফেসবুক বন্ধ থাকা সত্ত্বেও কিভাবে আপনি কোন থার্ড পার্টি পন্থা বা ভিপিএন ইউজ না করে কিভাবে ফেসবুক লিগালি চালাবেন সেই ব্যাপার নিয়ে। তো চলুন শুরু করা যাক এবং দেখে নেয়া যাক কিভাবে ভিপিএন ছাড়া ফেসবুক চালাবেন সেই ব্যাপারে। ভিপিএন ছাড়া ফেসবুক চালানোর জন্য প্রথমে আপনাকে গুগল প্লে স্টোরে চলে যেতে হবে এবং সেখান থেকে একটি ব্রাউজার ডাউনলোড করতে হবে ব্রাউজার এর নাম আপনারা জেনে থাকবেন খুবই ফেমাস ব্রাউজার সেটি হলো *ওপেরা মিনি* তো আপনাদের সুবিধার্থে আমি অপেরা মিনি ডাউনলোড লিংক এখানে দিয...
হ্যালো ভাই ব্রাদার্স ? কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালো আছেন! বর্তমান যুগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো আমাদের জীবনের অপরিহার্য অংশ হয়ে উঠেছে। প্রতিদিন আমরা আমাদের প্রিয়জনদের সাথে মেসেঞ্জার এবং হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে যোগাযোগ করি। তবে প্রাইভেসি এবং নিরাপত্তার বিষয়টি যখন আসে, তখন অনেকেই উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন। এ উদ্বেগের নিরসনে মেসেঞ্জার ও হোয়াটসঅ্যাপে “ডিসঅ্যাপিয়ারিং মেসেজ” ফিচারটি চালু করেছে। ডিসঅ্যাপিয়ারিং মেসেজ কি? ডিসঅ্যাপিয়ারিং মেসেজ হলো এমন একটি ফিচার যেখানে মেসেজগুলো একটি নির্দিষ্ট সময় পর স্বয়ংক্রিয়ভাবে মুছে যায়। এই ফিচারটি ব্যবহারকারীদের প্রাইভেসি রক্ষা করতে এবং অপ্রয়োজনীয় তথ্য সংরক্ষণ থেকে বিরত রাখতে সাহায্য করে। কিভাবে কাজ করে? মেসেঞ্জার: ফেসবুকের মেসেঞ্জারে ডিসঅ্যাপিয়ারিং মেসেজ ফিচারটি “Vanish Mode বা Disappearing Messages” নামে পরিচিত। এটি সক্রিয় করা হলে আপনি আপনার বন্ধু বা পরিবারের সাথে করা চ্যাটগুলো নির্দিষ্ট সময় পর মুছে যাবে। আপনি যখন “Vanish Mode বা Disappearing মেসসাগেস ” চালু করবেন, তখন একটি বিশেষ ইন্টারফেস চালু হবে যেখানে শুধুমাত্র মেসেজের প্রাপ্যতা সীমিত থাকব...
অনেকে ‘অফিস চেয়ার’ বলে ডাকে, আবার অনেকে ‘সুইভেল চেয়ার’ বলে থাকে। কিন্তু দুটো নাম ভিন্ন হলেও একই অর্থ প্রকাশ করে। বলছিলাম আরামদায়ক অফিস চেয়ারগুলির কথা। বর্তমানে এমন কোনো অফিস পাবেন না যেখানে অ্যাডজাস্টেবল সুইভেল চেয়ার নেই। নান্দনিক ডিজাইনের চেয়ারগুলো অফিস রুমের সৌন্দর্য বাড়ানোর সাথে কর্মীদেরকেও বেশ স্বস্তি দেয়। এরকম অফিস চেয়ারগুলি যদি কখনো না দেখে থাকেন, তাহলে এই ব্লগটি আপনার জন্য। চলুন সহজে জেনে নেই আরামদায়ক অফিস চেয়ার কি এবং এই চেয়ারের কি কি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। আরামদায়ক অফিস চেয়ার বলতে কি বোঝায়? দীর্ঘসময় বসে কাজ করার উপযোগী চেয়ারগুলিকে অফিস চেয়ার বলে। মূলত এসব চেয়ারে বিভিন্নরকম আরাম করার অংশ ও ফাংশনালিটি দেওয়া থাকে। প্রতিটা চেয়ারে সহজে সরানো থেকে শুরু করে সকল রকমের সুবিধাই পাবেন। অফিসের বস, নির্বাহী কর্মকর্তা, কর্মী ও রিসেপনিস্টদের রুমের অফিস চেয়ার ডিজাইন ভিন্নরকমের হয়। একটু বেশি দামী অফিস চেয়ারগুলি ভেঙে সোজা করে খাটের মত শুয়ে থাকা যায়। আসলে বিশ্রামের এত উপায় থাকার জন্যই এদের নামের পাশে ‘আরামদায়ক’ জুড়ে রাখা হয়। নরম ম্যাটেরিয়েলের প্যাডিং ও কুশনিং চেয়ারগুলোকে এক অন্য উচ্চতায় নিয়...
আসসালামু আলাইকুম ডিজিটাল কারেন্সি শিক্ষা পর্ব ১৬ তে স্বাগতম। আজকের পর্বতে বাকি crypto analysis এর tools গুলো নিয়ে আলোচনা করবো। একেকটা টুলস এর কাজ একেক রকম। আজকে বাকি টুলস গুলোর সংক্ষিপ্ত পরিচিতি দিবো। ১) CoinGlass 2)Dune 3) Dexscreener 4) Dextools 5) Tokenterminal 6) DropsTab 1) CoinGlass এটার বিশেষ feature হলো এটায় প্রতিদিনের futures এর liqudation,funding rate সহ আরো অনেক metric দেখা যায়। যেমন open interest,24 h Liquidation,Long/short etc! ২) Dune মুলত বিভিন্ন token এর fundamental analysis করার জন্য। এখানে বিভিন্ন free dashboard পাওয়া যায়। সেগুলো token এর বিভিন্ন metrics analysis করা যায়। ৩ ও ৪ নং tools dexcreener ও Dextools এই দুইটা মুলত shitcoin analysis এর জন্য এগুলো দিয়ে আপনি মার্কেটে launch হওয়া বিভিন্ন নতুন trending shitcoin analysis করতে পারবেন। ৫)token terminal এটা দিয়ে বিভিন্ন token এর ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস করা যায়। ৬)Dropstab এটা অনেকটা coinmarketcap এর মতোই তবে বেশ কিছু বাড়তি feature পাবেন। য...
বাংলাদেশে যেহেতু ফেসবুক ব্লক করা তাই ফেসবুক চালানোর জন্য সবাই ভিপিএন ব্যবহার করছে। আর বর্তমানে প্রায় ৯০% মানুষ Cloudflare 1111 VPN টা ব্যবহার করছে ফেসবুক, মেসেন্জার, টিকটক, চালানোর জন্য। ফেসবুকে অনেক গ্রুপে দেখলাম অনেকে টাকার বিনিময়ে Premium ভার্শন বিক্রি করতেছে। আসলে এগুলা কোন প্রিমিয়াম না। Mod Version ডাউনলোড করে যারা এসব বেশি বোঝে না তাদেরকে বোকা বানাচ্ছে। আবার অনেকে দেখলাম Zero Trust করে দিচ্ছে টাকার বিনিময়ে। আসলে একটা কথা আছে না বাঙ্গালী মানুষ মরলে কাফনের দামও বাড়িয়ে দেয়, আমাদের হয়েছে সেই দশা। দেশে এতবড় একটা বিপদ যাচ্ছে আর আমরা আছি ধান্দা করার চিন্তায়। কোথায় একটু ছাত্রদের পাশে থাকবো আন্দোলনে না যেতে পারি অন্তত একটু সাপোর্ট দিবো সেটা না, আমরা আছি কোন ভিপিএন সেরা, কোনটার স্পিড বেশি, পলকে এটা বললো, পলকে ওটা বলল, ভিপিএন ব্যবহার করলে ক্ষতি হবে কি না, যত বাল নিয়া। যাইহোক আজকের টপিকে আশা যাক। Zero Trust করার জন্য নিচের স্টেপ গুলো ফলো করুনঃ কিভাবে Zero Trust করবেনঃ প্রথমে 1111 VPN ওপেন করে উপরের থ্রি ডট থেকে Advanced Option এ যান। তারপর Diagonostics অপশনে যান। Diagonostics এ যাও...
আজকের ডিজিটাল যুগে, ল্যাপটপ শুধু বিলাসিতা নয় বরং অনেকের জন্য প্রয়োজনীয়তা। আপনি যদি একজন ছাত্র, পেশাদার, গেমার, বা কেবলমাত্র ইন্টারনেট ব্রাউজ করতে পছন্দ করেন, সঠিক ল্যাপটপ নির্বাচন করা আপনার ক্রিয়েটিভিটির উপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে। মার্কেটে এত এত ল্যাপটপের ভিড়ে আপনার জন্য একটি পার্ফেক্ট ল্যাপটপ বেছে নিতে চাইলে যে বিষয়গুলি আপনাকে বিবেচনা করতে হবে সেগুলি সম্পর্কে আলোচনা করা হবে। ১. প্রয়োজনীয়তা ল্যাপটপ কেনার প্রথম এবং প্রধান ধাপ হল আপনার নির্দিষ্ট প্রয়োজনীয়তাগুলি বোঝা। নিজের কাছে একবার নিম্নলিখিত প্রশ্নগুলি জিজ্ঞাসা করুন: আপনি মূলত ল্যাপটপটি কী জন্য ব্যবহার করবেন? (যেমন, গেমিং, অফিসের কাজ, পড়াশোনা, মাল্টিমিডিয়া, বা সাধারণ ব্যবহার) আপনি একটি হাই-কনফিগারেশন প্রয়োজন নাকি সাধারণ কাজের জন্য? আপনার কতটুকু স্টোরেজ প্রয়োজন হবে? আপনি কোন ধরনের ব্যাটারি লাইফ আশা করেন? ২. বাজেট ল্যাপটপ বিভিন্ন মূল্যের হয়ে থাকে। আগে থেকে একটি বাজেট সেট করলে আপনার জন্য ল্যাপটপ পছন্দ করা সহজ হয়ে যাবে। বর্তমান বাজার বিবেচনায় কিছু সাধারণ ক্যাটেগরি রয়েছে: বাজেট ল্যাপটপ (৪০,০০০ এর ...